বেড়াতে গেলে ব্যাগে খেজুর, বাদামের মতো শুকনো খাবার রাখেন। তাহলে প্রতিদিন বাড়িতে কেন নয়! প্রাতরাশ বা টিফিনে ফাস্টফুড না রেখে খেজুর খাওয়া অভ্যাস করুন।
এতে ভিটামিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক রয়েছে। যা স্বাস্থের পক্ষে ভাল। আবার ত্বকের উজ্জ্বলতায় ধরে রাখে।
এতে ভিটামিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক রয়েছে। যা স্বাস্থের পক্ষে ভাল। আবার ত্বকের উজ্জ্বলতায় ধরে রাখে।
❏ খেজুরে সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে। হাড় শক্ত রাখে আবার ক্ষয়ও রোধ করে।
❏ ভিটামিন সি এবং ডি থাকায় খেজুর খেলে ত্বক মসৃণ হয়। বলিরেখা পড়তে দেয় না।
❏ রাতের বেলা পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খেয়ে নিন। হজম ক্ষমতা বাড়বে।
❏ স্মৃতিশক্তি সতেজ রাখে খেজুর। পটাশিয়াম থাকায় হৃদস্পন্দন ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
❏ খেজুরে প্রচুর আয়রন রয়েছে। গর্ভবতী মায়েদের পক্ষে ভাল।
❏ স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল বলে গপাগপ মুখে পুরে ফেলবেন না যেন। প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরে ৬৬.৫ গ্রাম সুগার রয়েছে। যা বিপদ ডেকে আনতে পারে। দিনে চার থেকে পাঁচটি খেজুর মুখে দিন।
0 Comments